১৫ ঘন্টা আগে
২২ ঘন্টা আগে
১ দিন আগে
ছবি: সংগৃহীত
রেলসেতুটিতে যাত্রী পরিবহন ও উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের পরিবহন আরও গতিশীল করবে। দেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে উন্নত ও কার্যকর রেল যোগাযোগের মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি, মানুষের জীবনযাত্রারও মানোন্নয়ন ঘটবে।
আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হলো দেশের বৃহত্তম রেলসেতু-যমুনা রেলসেতু। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে সম্পন্ন এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে অন্যতম প্রধান সহযোগিতামূলক উদ্যোগ।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলসেতুটির উদ্বোধন করা হয়।
রেলসেতুটিতে যাত্রী পরিবহন ও উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের পরিবহন আরও গতিশীল করবে। দেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে উন্নত ও কার্যকর রেল যোগাযোগের মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি, মানুষের জীবনযাত্রারও মানোন্নয়ন ঘটবে।
২০২০ সালে শুরু হওয়া সেতুর নির্মাণকাজ নির্ধারিত সময়েই সম্পন্ন হয়। দীর্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং বিদ্যমান অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কমিয়ে আনতে এ প্রকল্পে সর্বাধুনিক জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই সেতুর ওপরে ট্রেন ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের সাথে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি, জাইকা দক্ষিণএশিয়া বিভাগের মহাপরিচালক ইতো তেরুয়ুকি ও জাইকা বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহিদে। আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম ও বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন।
আয়োজনে জাইকা প্রেসিডেন্ট ড. তানাকা আকিহিকোর পক্ষে স্বাগত বক্তব্য দেন জাইকা দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের মহাপরিচালক ইতো তেরুয়ুকি।
তিনি বলেন, “এই সেতুর সফল নির্মাণ বাংলাদেশ, জাপান ও অন্যান্য দেশের প্রকৌশলী ও বিশেষজ্ঞদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার অনন্য নিদর্শন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সেতুটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটাবে। একইসাথে, ‘বিগ বি’ (বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট) উদ্যোগের সাথে সমন্বয় করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনাও বৃদ্ধি করবে।”
এ সময় রেলসচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জাপানের জনগণ এবং প্রকল্পে নিয়োজিত প্রকৌশলী ও ঠিকাদারসহ সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...