রেস্তোরাঁ, হাসপাতাল, ফিলিং স্টেশন খুঁজে পেতে গুগল ম্যাপে যুক্ত হচ্ছে নতুন ফিচার
প্রকাশ: ০৭:৫০ মিঃ, নভেম্বর ২৪, ২০২২
নতুন লাইভ ভিউ সার্চ অপশনে পাওয়া যাবে বিলিয়নেরও বেশি স্ট্রিট ভিউ ইমেজ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের আশপাশের দোকান, রেস্তোরাঁ, ব্যাংক, এটিএম ইত্যাদি ডিসপ্লে করবে গুগল ম্যাপের এই নতুন বৈশিষ্ট্য।
স্মার্টফোনের ক্যামেরার সাহায্যে আশপাশের রেস্তোরাঁ, হাসপাতাল, ফিলিং স্টেশন খুঁজে পেতে গুগল ম্যাপে যুক্ত হচ্ছে নতুন ফিচার। [সূত্র: লাইভ মিন্টস]
অগমেন্টেড রিয়্যালিটি ভিত্তিক লাইভ ভিউ সার্চ নামের একটি অপশন যুক্ত হবে গুগল ম্যাপে। এই নতুন ফিচার কাজ করবে কারেন্ট লাইভ ভিউর মতোই, যা তাদের রিয়্যাল টাইম ভিত্তিতে ফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করে নেভিগেট করতে দেবে। আমাদের আশপাশের যত ল্যান্ডমার্ক আছে সবই দেখা যাবে।
নতুন লাইভ ভিউ সার্চ অপশনে পাওয়া যাবে বিলিয়নেরও বেশি স্ট্রিট ভিউ ইমেজ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের আশপাশের দোকান, রেস্তোরাঁ, ব্যাংক, এটিএম ইত্যাদি ডিসপ্লে করবে গুগল ম্যাপের এই নতুন বৈশিষ্ট্য।
এজন্য ব্যবহারকারীকে ফোন থেকে গুগল ম্যাপে গিয়ে ক্যামেরা চালু করতে হবে। এবার যেখানে যেতে চান সেই পয়েন্টটি সিলেক্ট করুন। এই রাস্তায় কোন কোন ঘণ্টা অত্যন্ত ব্যস্ততম সময়, প্রাইস রেঞ্জ, রেটিং এবং কোনো ফেসিলিটি খোলা রয়েছে কি না সবই জানা যাবে গুগল ম্যাপে। এছাড়াও কোথায় কোথায় কোন ফিলিং স্টেশন খোলা আছে তাও দেখতে পারবেন।
নতুন এই ফিচার অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস উভয় ডিভাইসেই উপলব্ধ হবে। বর্তমানে বিশ্বের অল্প কয়েকটি দেশে চালু হয়েছে এই ফিচার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লস অ্যাঞ্জেলস, নিউ ইয়র্ক, সান ফ্রান্সিকো, প্যারিস, লন্ডন এবং টোকিওর ব্যবহারকারীরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারছেন। খুব শিগগির সব দেশের ব্যবহারকারীদের জন্যই ফিচারটি উন্মুক্ত করা হবে।
ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা আগের থেকে আরও ভালো করতেই এই ফিচার এনেছে গুগল।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ১৩৩ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।