ফিফার টুইটার অ্যাকাউন্ট বলছে আর্জেন্টিনা সমর্থক বেশি বাংলাদেশে, দেখতে আসবেন আর্জেন্টাইন সাংবাদিক
প্রকাশ: ০২:১৮ মিঃ, নভেম্বর ৩০, ২০২২
এত দূরের একটি দেশে এত সমর্থকের খোঁজ পেয়ে উচ্ছ্বসিত আর্জেন্টাইনরা। টুইটারে সেই অনুভূতির কথা জানিয়েছেন এক আর্জেন্টাইন সাংবাদিক। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জিতলে সমর্থকদের উন্মাদনা সচক্ষে দেখতে বাংলাদেশে আসবেন।
ফুটবলার ম্যারাডোনার সময় থেকেই বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার ভক্ত ও সমর্থক প্রচুর। যা খোদ আর্জেন্টিনারও জানা ছিলো না। কিন্তু টেকনোলোজির ছোঁওয়ায় তা পৌঁছে গেছে সারা বিশ্বে।
ফিফার অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে আর্জেন্টাইন মিডিয়া, সবখানেই এখন বাংলাদেশের নাম। আর এত দূরের একটি দেশে এত সমর্থকের খোঁজ পেয়ে উচ্ছ্বসিত আর্জেন্টাইনরা। টুইটারে সেই অনুভূতির কথা জানিয়েছেন এক আর্জেন্টাইন সাংবাদিক। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জিতলে সমর্থকদের উন্মাদনা সচক্ষে দেখতে বাংলাদেশে আসবেন।
আর্জেন্টিনার ওই সাংবাদিকের নাম আন্দ্রেস ইয়োসেন। টুইটারে নিজের ভেরিফায়েড টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশ নিয়ে একাধিক টুইট করেছেন তিনি। শুরুটা হয়েছিল বাংলাদেশে এক সংবাদপাঠিকা আর্জেন্টিনার জার্সি পরে ক্যামেরার সামনে উপস্থিত হওয়া দিয়ে।
এরপর বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশে আর্জেন্টাইন ফুটবল সমর্থকদের উন্মাদনার খবর চোখে পড়ে ইয়োসেনের। এ বিষয়ে আরও ছবি ও ভিডিও চেয়ে সোমবার (২৮ নভেম্বর) একটি টুইট করেন তিনি। এরপর বাংলাদেশিদের প্রতিক্রিয়া দেখে মুগ্ধ তিনি।
এক টুইটে আর্জেন্টাইন এ সাংবাদিক জানান, বাংলাদেশিদের কাছ থেকে যে পরিমাণ মেসেজ তিনি পেয়েছেন, তা অসাধারণ। এরপর ইয়োসেন বলেন, ‘আমরা সবাই যা চাই তা যদি ঘটে, তাহলে আমি বাংলাদেশে যাবো।’
সব ভক্ত চায়, আর্জেন্টিনা ৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ জিতুক। আর সেটি যদি বাস্তব হয়ে আসে, স্বাভাবিকভাবেই উন্মাদনায় ফেটে পড়বে বাংলাদেশের সমর্থকরা। আর সেই দৃশ্য নিজের চোখে দেখতেই এ দেশে আসতে চান আর্জেন্টাইন সাংবাদিক।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ১৫০ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।