স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন মোস্তাফা জব্বার
প্রকাশ: ০৯:৪২ মিঃ, ডিসেম্বর ১, ২০২২
কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের অভিযাত্রা স্মরণীয় করে রাখতে স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করেছে ডাক অধিদফতর।
কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের অভিযাত্রা স্মরণীয় করে রাখতে স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করেছে ডাক অধিদফতর।
বৃহস্পতিবার, বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে দশ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট ও দশ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এই উপলক্ষ্যে পাঁচ টাকা মূল্যমানের ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো: মাহবুব-উল আলম, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: হারূন উর রশীদ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তি ও ঘটনার ঐতিহাসিক স্মারক হিসেবে কাজ করে।
তিনি বলেন, চিঠি লেখার দিন থাকুক বা না থাকুক ডাকটিকেটের প্রয়োজনীয়তা আছে-থাকবেও। নতুন প্রজন্মকে তাই ডাকটিকেট সংগ্রহে উৎসাহিত করতে হবে। একইভাবে এটি একটি সৃজনশীল কাজ হওয়ায় অঙ্কন-ডিজাইনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত সৃজনশীল মানুষদেরকে স্মারক ডাকটিকেটের ডিজাইনে কাজে লাগাতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, কম্পিউটারে বাংলা হরফে সাপ্তাহিক আনন্দপত্র এর প্রকাশনা দেশের মূদ্রণ ও প্রকাশনার শিল্পের জন্য ঐতিহাসিক মাইলফলকই নয়, এটি দেশে সংবাদপত্র বিকাশে বিস্ময়কর অবদান রেখে আসছে। সাপ্তাহিক আনন্দপত্র বাংলা পত্রিকার এই সম্পাদক এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, মানুষের জন্য কাজ করার চেয়ে ভাল কাজ আর কিছু হতে পারে না।
উল্লেখ্য, আজ থেকে ৩৫ বছর আগে ১৯৮৭ সালে কম্পিউটারে কম্পোজ করে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ১২৪ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।