চাঁদে ফেরার স্পেসস্যুট উন্মোচন করলো নাসা
প্রকাশ: ১৬ মার্চ, ২০২৩, ১২:২১
নাসা চাঁদে দক্ষিণ মেরুতে প্রথম মহাকাশচারীদের অবতরণ করার জন্য এস্ট্রনটদের প্রস্তুত করছে। আর্টেমিসের অধীনে রকেট লঞ্চ সিস্টেম, ওরিয়ন স্পেসক্রাফ্ট, স্পেস এক্সপ্লোরেশন গ্রাউন্ড সিস্টেম সুবিধা, গেটওয়ে এবং হিউম্যান লেন্ডিং সিস্টেমের সাথে নতুন স্পেসসুট নিয়ে যুগান্তকারী একটি মিশনের অপেক্ষায় সারাবিশ্ব।
লুনার সারফেস মিশনের জন্য নতুন স্পেসস্যুট উন্মোচন করেছে এক্সিওম স্পেস। এই স্পেসস্যুট মহাকাশচারীদের মহাকাশ অনুসন্ধানের জন্য চমৎকার সব ফেসিলিটি দিবে। উন্নত স্পেসসুটগুলি নিশ্চিত করবে মহাকাশচারীরা শক্তিশালী সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত কি না। সেসাথে ক্রু সদস্যদের অনুসন্ধানে সাহায্য করবে। মহাকাশচারীদের চরম উচ্চ তাপমাত্রা থেকেও রক্ষা করবে এগুলি।
আর্টেমিস মিশনের জন্য নাসা তৈরি করেছে এযাবৎ কালের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট এসএলএক্স। নাসার লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে এই রকেটে করে চাঁদে আবার মানুষ পাঠানো।
নাসা চাঁদে দক্ষিণ মেরুতে প্রথম মহাকাশচারীদের অবতরণ করার জন্য এস্ট্রনটদের প্রস্তুত করছে। আর্টেমিসের অধীনে রকেট লঞ্চ সিস্টেম, ওরিয়ন স্পেসক্রাফ্ট, স্পেস এক্সপ্লোরেশন গ্রাউন্ড সিস্টেম সুবিধা, গেটওয়ে এবং হিউম্যান লেন্ডিং সিস্টেমের সাথে নতুন স্পেসসুট নিয়ে যুগান্তকারী একটি মিশনের অপেক্ষায় সারাবিশ্ব।
১৯৭২ সালের মিশনই ছিল চাঁদে শেষ অভিযান এবং চাঁদে পৃথিবীর শেষ অতিথি ছিলেন নভোচারী ইউজিন সারনান। তার পরে গত অর্ধ-শতাব্দী কাল ধরে আর কেউ চাঁদে অবতরণ করেননি।
লেখক: আরিফুল হাসান অপু , প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ১০৬ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।