এমআইটিতে স্নাতক পড়ার সুযোগ পেয়েছেন চাঁদপুরের সিফাত
প্রকাশ: ১৯ মার্চ, ২০২৩, ১২:০০
তিনি ২০২২ সালে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিয়াড ইন ইনফরমেটিক্সে (আইওআই) বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছেন। এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন তিনি। গত বুধবার এমআইটি থেকে পাঠানো এক ই-মেইলে নাফিসের ভর্তির সুযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এইচএসসি পাসের আগেই বিশ্বসেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) স্নাতক পড়ার সুযোগ পেয়েছেন চাঁদপুর সরকারি কলেজে উচ্চমাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র নাফিস উল হক সিফাত।
তিনি ২০২২ সালে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিয়াড ইন ইনফরমেটিক্সে (আইওআই) বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছেন। এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন তিনি। গত বুধবার এমআইটি থেকে পাঠানো এক ই-মেইলে নাফিসের ভর্তির সুযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
নাফিসের এমন সফলতায় শুক্রবার (১৭ মার্চ) তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ ও চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অসিত বরণ দাস।
চাঁদপুর শহরের চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় বাবা-মার সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকেন নাফিস। তার বাবা-মা দুজনেই শিক্ষকতা করেন। দুই ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছোট। নাফিসের বাবা মো. নাসির উদ্দিন মতলব রয়মনেনসা মহিলা কলেজের শিক্ষক। আর মা কামরুন নাহার হাজীগঞ্জ মডেল কলেজের শিক্ষিকা। নাফিসের গ্রামের বাড়ি মতলব দক্ষিণ উপজেলার নওগাঁ গ্রামে। তার বড় বোন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।
চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসিতে পাস করেন নাফিস। ছোটবেলা থেকে গণিতের প্রতি আলাদা আসক্তি রয়েছে তার। ভবিষ্যতে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন তিনি। এরইমধ্যে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও গণিতসহ বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন পদকও। বাংলাদেশি পড়ুয়াদের মধ্যে নাফিজ সবচেয়ে কম বয়সে এইচএসসিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় এমআইটিতে স্নাতক পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর আগে সে ২০২১ ও ২০২২ সালে বাংলাদেশকে ইনফরমেটিক্স ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিয়াডে রিপ্রেজেন্ট করেছে।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ১২ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

একজন অকুতোভয় শব্দসৈনিক কল্যাণী ঘোষ
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী কল্যাণী ঘোষ। বাবার বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বীনাজুরী গ্রামে হলেও ১৯৪৬ সালের ৫ মে তার জন্ম বন্দরনগরীর রহমতগঞ্জের প্রবাল চৌধুরী সড়কের দেওয়ানজী পুকুর লেনে। শৈশব থেকেই পারিবারিকভাবে সাংস্কৃতিক আবহে বেড়ে উঠেছেন তিনি। মাত্র ৫ বছর বয়স থেকে মা লীলাবতী চৌধুরীর কাছে সঙ্গীত, অভিনয় ও নৃত্যে শিক্ষা লাভ করেন। পরে উচ্চাঙ্গ সং