ভিওনের দ্বিতীয় বড় বাজার বাংলাদেশ
প্রকাশ: ২০ মার্চ, ২০২৩, ১২:৪৯
মানবিক-প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাটিয়ে বেশ ভালো করছে বাংলাদেশ। আমার মনে হয় সদস্য বাজারে আসা জিপিটি-তে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ। সেই যাত্রায় গ্রাহকদের সেরা সেবা দিতে এগিয়ে থাকবে বাংলালিংক। রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে সেখানে ভিওন-এর ব্যবসায় কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ এখন ভিওনের জন্য দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার।
গেলো বিশ্বকাপে টফিতে ফিফা ফুটবল দেখেছে ৪ কোটি। সেবার মান উন্নয়ন ও ৪জির প্রসারে গেলো বছরে সেবা থেকে ৯০ শতাংশ আয় বেড়েছে বাংলালিংকের। ডিজিটাল ও ডাটা থেকে গত বছরে তাদের বাংলাদেশে আয় বেড়েছে ৩২.৬ শতাংশ।
সোমবার (২০ মার্চ) রাজধানীর গুলশানে টাইগার গার্ডেনে সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই তুলে ধরেন বাংলালিংকের মাদার প্রতিষ্ঠান ভিয়ন গ্রুপ চেয়ারম্যান কান্তে জি।
এমন সফলতা নিয়ে ২০২৩ সালের পরিকল্পনা তুলে ধরে ভিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান বললেন, মানবিক-প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাটিয়ে বেশ ভালো করছে বাংলাদেশ। আমার মনে হয় সদস্য বাজারে আসা জিপিটি-তে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ। সেই যাত্রায় গ্রাহকদের সেরা সেবা দিতে এগিয়ে থাকবে বাংলালিংক। রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে সেখানে ভিওন-এর ব্যবসায় কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ এখন ভিওনের জন্য দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার।
বাংলালিংক সিইও এরিক অস জানালেন, চলতি বছরের মার্চে এসে বাংলালিংক এর গ্রাহক সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। অপারেটরটির ফোরজি ১৪ হাজার বিটিএস থেকে দেশের ৮১ শতাংশ জনসংখ্যার কাছে পৌঁছে গেছে তারা। সর্বোচ্চ তরঙ্গ নিয়ে ইয়ার অন ইয়ার নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করেছে ১২ শতাংশ। এর ফলে গত তিন বছর ধারাবাহিক ফোরজি গতিতে ওকলায় সেরা হয়েছে।
এরিক বাংলালিংক এর টফি অ্যাপ নিয়ে জানালেন, এরইমধ্যে ৫ কোটি ২০ লাখ মানুষ নিবন্ধিত হয়েছে এই অ্যাপে। প্রতি মাসে দেখেন ২০ কোটি গ্রাহক। ২০২২ সালে মুনাফা ডাবল ডিজিট স্পর্শ করে ১৪০ কোটি ৪ লাখ টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে সেবা থেকে আয় হয়েছে ১৪০ কোটি ১ লাখ।
অনুষ্ঠান অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৬৬ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।