বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ একই সূত্রে গাঁথা
প্রকাশ: ২৬ মার্চ, ২০২৩, ০৫:১৬
স্বাধীনতার সুফলকে ১৭ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে উচ্চগতির ইন্টারনেটের সংযোগ দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। যার ফলে প্রযুক্তিনির্ভর ২০ লাখ তরুণ-তরুণী গ্রামে বসেই ইউরোপ-আমেরিকায় বসে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশ একই সূত্রে গাঁথা। কিন্তু ২১ বছর এই গৌরবের ইতিহাস আড়াল করা হয়েছে। ৩৭ বছরে সিংড়ায় একটি শহীদ মিনার পর্যন্ত তৈরি করা হয়নি।
রবিবার (২৬ মার্চ) সিংড়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৩-এর উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় বীরদের উদ্দেশ্যে সশস্ত্র সালাম ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
পলক বলেন, বিশ্বজয়ের প্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে বঙ্গবন্ধু দৌহিত্র বাংলাদেশের তরুণদের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে তৈরি করছেন। স্বাধীনতার সুফল সকলের কাছে ছড়িয়ে দিতেই প্রধানমন্ত্রী ‘আমার ঘর, আমার শহর’ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। স্বাধীনতার সুফলকে ১৭ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে উচ্চগতির ইন্টারনেটের সংযোগ দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। যার ফলে প্রযুক্তিনির্ভর ২০ লাখ তরুণ-তরুণী গ্রামে বসেই ইউরোপ-আমেরিকায় বসে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পর জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের ৫ কোটি শিক্ষার্থী ও তরুণদের সামনে নতুন একটি রূপকল্প দিয়েছেন। ২০৪২ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে ৪টি মূলস্তম্ভ চিহ্নিত করেছেন।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদুল খাতুন, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, পৌর মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস, ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা হক রোজী, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অহিদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৬১ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।