যে তিন কারণে ইনফিনিক্স হট ৩০ গেমিং ফোন

প্রকাশ: ২৫ মে, ২০২৩, ০৩:১৬
Card image cap
ছবি: সংগৃহীত

জি৮৮ থেকে অ্যাপ এবং অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারে পূর্ণ অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে, যদি ফোনে উপযুক্ত ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। দ্রুতগতির ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ডিসপ্লে যেখানে গেম চেঞ্জার।

টেকওয়ার্ল্ড প্রতিনিধি

বেশ কিছুদিন যাবত বাজারে ‍আছে ইনফিনিক্সের স্মার্টফোন হট ৩০। উদ্ভাবনী ডিজাইন, সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি এবং অন্যান্য স্পেসিফিকেশনের কারণে এরই মধ্যে ফোনটি গ্রাহকদের নজর কেড়েছে। ব্যবহারকারীরাও অন্যদের এই ফোন ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন। তবে ৩টি বিশেষ কারণে এই ফোনটি গেমিং ফোন হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। 

প্রথমত, ইনফিনিক্স হট ৩০ ফোনে আছে শক্তিশালী গেমিং প্রসেসর হেলিও জি৮৮। মিডিয়াটেকের এই প্রসেসরের সাহায্যে গেমিং অভিজ্ঞতা নিখুঁত করেছে এই ফোনটি। 

কোম্পানিটির তথ্যমতে, জি৮৮ থেকে অ্যাপ এবং অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারে পূর্ণ অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে, যদি ফোনে উপযুক্ত ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। দ্রুতগতির ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ডিসপ্লে যেখানে গেম চেঞ্জার।

গ্রাহকদের এই পূর্ণ অভিজ্ঞতা প্রদানের উদ্দেশ্যে ইনফিনিক্সের ফোনটিতে আছে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটের ৬.৭৮ ইঞ্চি পারফোরেটেড স্ক্রিন। ১০৮০পি হাই রেজোলিউশনের এই ডিসপ্লের টাচ স্যাম্পলিং রেট ২৭০ হার্জ। এর জন্য র‍্যাপিড মাইক্রো-অপারেশনের সময় টাচ রেসপন্সে দারুণ স্বচ্ছতা ও কার্যকরিতা পাওয়া যায়। এর ফলে গেম খেলার জরুরি মুহূর্তে স্মার্টফোন গেমাররা প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে পারেন। 

স্মার্টফোন গেমিংয়ের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ব্যাটারির সক্ষমতা। এক্ষেত্রে ইনফিনিক্স হট ৩০ অনেক এগিয়ে। এই ফোনে আছে ৫০০ এমএএইচ-এর একটি ব্যাটারি। যা ৫% চার্জেও দুই ঘণ্টা পর্যন্ত চলে। এছাড়াও, ফোনটিতে ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি থাকার ফলে মাত্র ৩০ মিনিটেই এটি ৫৫% পর্যন্ত চার্জ তুলতে পারে।  

দীর্ঘ সময় ধরে গেম খেলার জন্য এবং অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটলে অংশ নেওয়া গেমারদের জন্য হট ৩০ এর ফিচারগুলো বিশেষভাবে সুবিধাজনক। 

ফোনটির ৪+১২৮ জিবি এবং ৮+১২৮ জিবি-র দু’টি ভ্যারিয়্যান্ট পাওয়া যাচ্ছে রেসিং ব্ল্যাক, সনিক হোয়াইট ও সার্ফিং গ্রিন-এই তিনটি রঙে। শক্তিশালী প্রসেসর, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি এবং উন্নত গেমিং প্রযুক্তির হট ৩০ ফোনের দাম শুরু হয়েছে ১৪ হাজার ৯৯৯ টাকা থেকে।

সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৬৬ বার