কলরেট বৃদ্ধি ও কলড্রপ চার্জের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা
প্রকাশঃ ১১:৪৭ মিঃ, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮
কলরেট বৃদ্ধি ও কলড্রপ চার্জের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা
মোবাইলে কলরেট বৃদ্ধি ও কলড্রপ চার্জের ওপর আজ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন হাইকোর্ট। এছাড়াও, কলরেট নির্ধারণের জন্য সরকারকে একটি কমিটি গঠন করতেও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
গ্রাহকদের মতামত না নিয়ে মোবাইল কলচার্জ বৃদ্ধি, কলড্রপে গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ না দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আজ বৃহস্পতিবার একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে রুল জারি করে আদেশ দেন হাইকোর্ট। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সরকার ও অপরারেটগুলোকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
একটি রিট পিটিশনের উপর শুনানি শেষে বিচারপতি তারিকুল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
ল রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্য এম বদিউজ্জামান ও মেহেদী হাসান ডালিম, মোবাইল ফোন সাবস্ক্রাইবারস এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মহিউদ্দিন আহমেদ এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রাশেদুল হাসান এই রিট আবেদন করেছিলেন।
আবেদনে তারা মোবাইল কলড্রপের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে এবং বিরক্তিকর এসএমএস পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির করতে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিতে আদালতের কাছে আর্জি জানান।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, গ্রাহকদের মতামত না নিয়েই মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল, বাংলালিংক এবং টেলিটক তাদের কলরেট বাড়িয়েছে, যা অবৈধ এবং গ্রাহকদের স্বার্থ বিরোধী।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৩ মাসে ২২২ কোটি বার কলড্রপ করেছে মোবাইল অপারেটরগুলো।
রিট আবেদনে আরও বলা হয়, কলড্রপের ক্ষেত্রে অপারেটররা গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস প্রদান করলেও তা তারা করেনি।
সংবাদটি পঠিত হয়েছেঃ ৩২৬৮ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ডিজিটাল নিরাপত্তায় দক্ষতা আবশ্যক: মোস্তাফা জব্বার
আইন শৃ্ঙ্খলা বাহিনীর ডিজিটাল নিরাপত্তা সেবাদাতা সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল। নিরাপদ ইন্টারনেট থেকে শুরু করে ডিজিটাল নিরাপত্তায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর আরও দক্ষতা প্রয়োজন।
ডিজিটাল বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত স্মার্ট ডিভাইস আর ইন্টারনেট ভোক্তার সংখ্যা বাড়ছে। সাথে বাড়ছে ডিজিটাল অপরাধের সংখ্যাও।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) আয়োজিত ‘সে