শুরু হল ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার (WSA), ২০১৮ এর জন্য বাংলাদেশ পর্বের নিবন্ধন
প্রকাশ: ০৫:১৩ মিঃ, জুলাই ১৮, ২০১৮
ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার, ২০১৮ এর জন্য বাংলাদেশ থেকে নিবন্ধন শুরু হয়েছে। এবার বাংলাদেশ পর্বে ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার ও বাংলাদেশি তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান এমসিসি লি. এর যৌথ উদ্যোগে এই নিবন্ধন ও বাছাই পর্বের কাজ সম্পাদিত হবে। নির্বাচিত উদ্যোগগুলোই বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য সরাসরি বাংলাদেশ থেকে মনোনীত হবে।
ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে, সারা বিশ্বের তথ্য প্রযুক্তির নতুন ধরনের সকল সুযোগ সুবিধাগুলোকে সমাজের সকল মানুষের কাছে উপযোগী ও সহজলভ্য করে তোলা এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সর্বোচ্চ মানের ডিজিটাল এ্যাপ্লিকেশন উদ্যোগকে প্রাপ্য স্বীকৃতি প্রদান।
প্রতিযোগীরা এবার যে আটটি বিষয়ের উপর তাদের উদ্ভাবনী প্রকল্প জমা দিতে পারবেন, সেগুলো হচ্ছে- গভর্নমেন্ট এন্ড সিটিজেন এনগেজমেন্ট, হেলথ এন্ড ওয়েল বিয়িং, লার্নিং এন্ড এডুকেশন, এনভায়রনমেন্ট এন্ড গ্রিন এনার্জি, কালচার এন্ড ট্যুরিজম, স্মার্ট সেটেলমেন্ট এন্ড আরবানাইজেশন, বিজনেস এন্ড কমার্স, ইনক্লুশন এন্ড এমপাওয়ারমেন্ট। পুরস্কারের জন্য জমাকৃত প্রকল্পগুলো দেশ সেরা প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মূল্যায়ন করবেন এবং এখান থেকে প্রতিটি বিভাগে সর্বমোট ৩ জন করে ২৪ জন বিজয়ীকে দেশের সেরা ডিজিটাল উদ্যোগ হিসেবে সম্মাননা দেয়া হবে। প্রতিযোগিতার প্রতিটি বিভাগে বিজয়ী সেরা ৮টি (১ম স্থান) উদ্যোগ ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার ২০১৮ (WSA) বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য সরাসরি বাংলাদেশ থেকে মনোনীত হবে।
“ওয়ার্ল্ড সামিট পুরস্কার, বাংলাদেশ ২০১৮” পুরস্কার, সরকারি/ বেসরকারি/ প্রযুক্তি শিল্পের সাথে জড়িত যে কোন কোম্পানি, প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির জন্য উন্মুক্ত। সকল মোবাইল ও ওয়েব ভিত্তিক প্রযুক্তির এ্যাপ্লিকেশন, কিয়োস্ক , এসএমএস ভিত্তিক পণ্য, মোবাইল গেইমস, ইন্টার্যাক্টিভ মোবাইল কন্টেন্ট, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স , আইওটি সম্পর্কিত প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। প্রকল্পের সঙ্গে প্ল্যাটফর্ম বা চ্যানেল সম্পর্কিত কোন সীমাবদ্ধতা নেই। প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীদের পূর্ণাঙ্গ প্রকল্প জমা দিতে হবে। কোনও অবস্থাতেই ড্রাফট, পরীক্ষামূলক বা অসম্পূর্ণ প্রকল্প গ্রহণ করা হবে না। একটি প্রকল্প কেবল একটি ক্যাটাগরিতে জমা দেওয়া যাবে। একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক প্রকল্প জমার ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রকল্পের জন্য আলাদা আলাদা নিবন্ধন করতে হবে। আবেদনের জন্য এই লিঙ্ক এ প্রবেশ করে: http://mcc.com.bd/wsa লিংকটিতে উল্লিখিত প্রক্রিয়া/পদ্ধতি অনুসরণ করে আগামী ১০ আগস্ট ২০১৮ইং তারিখের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৩৮৬৭ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

একজন অকুতোভয় শব্দসৈনিক কল্যাণী ঘোষ
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী কল্যাণী ঘোষ। বাবার বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বীনাজুরী গ্রামে হলেও ১৯৪৬ সালের ৫ মে তার জন্ম বন্দরনগরীর রহমতগঞ্জের প্রবাল চৌধুরী সড়কের দেওয়ানজী পুকুর লেনে। শৈশব থেকেই পারিবারিকভাবে সাংস্কৃতিক আবহে বেড়ে উঠেছেন তিনি। মাত্র ৫ বছর বয়স থেকে মা লীলাবতী চৌধুরীর কাছে সঙ্গীত, অভিনয় ও নৃত্যে শিক্ষা লাভ করেন। পরে উচ্চাঙ্গ সং