৬ষ্ঠ ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডে ২১ টি ক্যাটাগরিতে অনুপ্রেরণামূলক নারীদের সম্মাননা প্রদান
প্রকাশ: ১০:৪১ মিঃ, অক্টোবর ১০, ২০২১2.jpg)
অত্যন্ত প্রশংসিত এবং মর্যাদাপূর্ণ উইমেন ইন লিডারশিপ (উইল) দেশের সবচেয়ে অনুপ্রেরণামুলক নারী প্রফেশনালদের ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডের ৬ষ্ঠ সংস্করণে সম্মানিত করেছে। গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় গুলশানে অবস্থিত লেকশোর হোটেলের ইকেবানা হলে অনুষ্ঠিত হয়।
অত্যন্ত প্রশংসিত এবং মর্যাদাপূর্ণ উইমেন ইন লিডারশিপ (উইল) দেশের সবচেয়ে অনুপ্রেরণামুলক নারী প্রফেশনালদের ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডের ৬ষ্ঠ সংস্করণে সম্মানিত করেছে। গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় গুলশানে অবস্থিত লেকশোর হোটেলের ইকেবানা হলে অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্বব্যাপী মহামারীর কারণে দীর্ঘ বিরতির পর অনুষ্ঠানটি সত্যিকার অর্থেই সকলকে উজ্জীবিত করে। এই বছর প্রশংসিত এ্যাওয়ার্ডটির ৬ষ্ঠ সংস্করণে মোট ২৪ জন বিজয়ী এবং ১৮ জন অনারেবল মেনশন ক্যাটাগরিতে জয়ী হয়েছে।
ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড (ডব্লিউআইএল)-এর প্রধান সম্মাননা, যা বিভিন্ন সীমানায় অসামান্য অবদানের জন্য অগ্রণী নারীদের স্বীকৃতি প্রদান করে। ৬ষ্ঠ ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড বাংলাদেশের আগামীর নেতৃবৃন্দ ও অনুপ্রেরণাদায়ী মহিলা পেশাজীবীদের জন্য পরিবর্তন বয়ে আনবে।
অনুষ্ঠানে নাজিয়া আন্দালিব প্রীমা, প্রেসিডেন্ট, উইমেন ইন লিডারশিপ (উইল) বলেন, " এই পুরস্কার নারীকে নেতৃত্বের লড়াইয়ে সাহায্য করবে- পেশাগত জগতের ভিতরে এবং বাইরে। একজন নারী হওয়া সহজ নয় কিন্তু একজন অনুপ্রেরণামূলক নারী হওয়া সহজ।"
উদ্বোধনী বক্ততৃতায় জনাব শরিফুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বলেন,” আমরা একজন নারীর যাত্রা যতই বোঝার চেষ্টা করি এটা বোঝা সত্যিই কঠিন, বিশেষ করে বাংলাদেশে প্রকৃতপক্ষে নারীর অংশগ্রহণ এখনও আমাদের অব্যবহৃত সম্পদ্গুলোর একটি।
এই বছর, ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডটি সারা দেশ থেকে প্রচুর সংখ্যক মনোনয়ন পেয়েছে। ২১ টি বিভাগের অধীনে ১২৫ এরও বেশি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মোট ৩৫০+ মনোনয়ন জমা পরে। বিশেষজ্ঞ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত স্বনামধন্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত তিনটি জুরি প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে এবং তাদের দুটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করে - অনারেবল মেনশন এবং বিজয়ী।
এ্যাওয়ার্ডটির কঠোর জুরি প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করার সময়, জুরি প্যানেলের একজন বিশিষ্ট বিচারক জনাব এম জুলফিকার হোসেন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং প্রধান পরামর্শদাতা, গ্রো এন এক্সেল, বলেছেন: “আমরা কঠোর পর্যালোচনা ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিটি আবেদন যাচাই -বাছাই করেছি। এন্ট্রি লেভেলে আমরা এখনও দেখছি চাকরির ক্ষেত্রে নারীদের কম উপস্থিতি, যদিও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার প্রতিভা আমাদের সবারই আছে।“
গত ৫ বছর ধরে, উইল নারী প্রফেশনালদের তাদের কর্মজীবনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করে আসছে। ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডটির প্রথম অভিষেক হয় ২০১৪ সালে এবং তারপর থেকে ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ডের অন্তর্নিহিত বার্তা হল দেশের প্রবৃদ্ধিতে নারীদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়া; নারী প্রফেশনালদের ক্ষমতায়ন এবং সমাজে রোল মডেল তৈরি করা (ব্যক্তিগত এবং সাংগঠনিক উভয় স্তরে)।
৬ষ্ঠ ইন্সপায়ারিং উইমেন এ্যাওয়ার্ড; উইমেন ইন লিডারশিপ (উইল) এর একটি উদ্যোগ। জয়া স্যানিটারি ন্যাপকিনের সহযোগিতায় আয়োজিত। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার বাংলাদেশ ক্রিয়েটিভ ফোরাম (বিসিএফ) এবং কালারস এফএম ১০১.৬, টেকনোলোজি পার্টনার- আমরা, পিআর পার্টনার- ব্যাকপেইজ পিআর, এবং ওয়েব সল্যুশন পার্টনার- এক্সসেন্ট্রা। কনসেপ্ট বাই প্রিমা আর্টে ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিল বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম।
সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৪১৫ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ইকুইপমেন্টে ভ্যাট, ট্যাক্সের করবোঝা নামাতে হবে
সময়ের পালা-বদলে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল যুগ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।